বাংলাদেশে প্রচুর সম্বাবনাময় ব্যবসা আছে তার মধ্যে সব চেয়ে লাভজনক ব্যবসা হল মশার কয়েল। আপনি মশার কয়েল ব্যবসার উদ্যোগ নিলেই হয়ে উঠতে পারেন সফল ব্যবসায়ি।
আজ আলোচনার বিষয় হচ্ছে সেমি-অটো মশার কয়েল তৈরির মেশিন নিয়ে ।
সেমি-অটো মশান কয়েল প্ল্যান্ট সেটাপ-এর মেশিন সমূহ :
১) রুটি মেকার ও কয়েল কাটিং মেশিন (ইলেক্ট্রিক)—–১টি
২) মিক্সার মেশিন (ইলেক্ট্রিক)————————— ১টি
৩) হিটপ্ল্যান্ট (কয়েল শুকানোর প্রক্রিয়া) [গ্যাস) ——১টি
এই মেশিন ডাবল শীপ্টে চালানো যায়। প্রতি শীপ্টে 5-6জন ওয়াকার প্রয়োজন হবে।প্রতি শীপ্টে 20,000 কয়েল উৎপাদন করা যাবে। দুইজন কারিগর অন্যরা হেল্পার ক্যাটাগরির লোক হলেই কয়েল উৎপাদন প্ল্যান্ট পরিচালনা করা যায়।
মেশিনের বিবরণ : এই মেশিনে প্রতি মিনিটে 24-40টি কয়েল উৎপাদন করা যায়। মেশিনে উপকরণ রিফিলকরা হলে স্বয়ক্রিয় ভাবে রুটি তৈরি হয়ে বেরিয়ে আসবে। তৈরিকৃত রুটি কনবেয়ার বেল্টের মাধ্যমে কাটার মেশিনে পৌছে যাবে। অপারেটর কাটিং হওয়া কয়েল সংগ্রহ করে ট্রেতে নিবেন। মেশিন থেকে অপারেটরের কয়েল সংগ্রহের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে মেশিনের স্প্রীড র্নিধারণ করতে হবে।
মেশিনের সম্ভাব্য মূল্য : ৯,৫০,০০০ থেকে ১১,০০,০০০ Taka
মেশিন এর জন্য অর্ডার করতে হবে, মিনিমাম ৫০% এডভান্স, টাইম লাগবে ৩০-৪০ দিন, বাকি টাকা মেশিন আশার পর।
প্রতি শিফটে কয়েল বানাতে পারবেন ২০ হাজার পিস, যদি দুই শিফটে কাজ করেন তবে পাবেন ৪০ হাজার পিস,
তাহলে যদি প্রতি পিস থেকে ১ টাকা করেও আয় করেন তবে আয় করবেন ৪০ হাজার টাকা প্রতি দিন। মাসে আয় হবে ৪০০০০ x ৩০= ১২,০০,০০০ টাকা, মানে প্রথম মাসেই ইনভেস্ট এর টাকা উসুল।
ভেবে দেখুন বিদেশে গিয়েও আপনি যতো পরিশ্রম ই করেন না কেনো এই পরিমান আয় করতে পারবেন না ১ বছরেও। তাই যারা ইউরোপ আমেরিকা যাওয়ার কথা ভাবছেন আয়ের জন্য তারা আজি উদ্যোক্তা হয়ে প্রতিস্টিত হয়ে উঠুন।
আমাদের আর মেশিনের জন্য যোগাযোগ করুন